কয়েকটি নিম্নে বর্ণনা করা হল- ▼▼
১. জিকিরের ফলে শয়তান বিতাড়িত হয়।
২. অন্তর হতে পাপের কালিমা মুছে যায়।
৩. মানসিক অবসাদ দূর হয় ও এবাদতের প্রেরণা জাগে।
৪. চেহারা নুরানী ও জোতির্ময় হয়।
৫. জীবিকার প্রাচুর্য ও উপার্জনে বরকত লাভ হয়।
৬. আল্লাহ তায়ালার রেজামন্দী ও সন্তোষ লাভ হয়।
৭. আল্লাহ তায়ালার কুদরত বা নৈকট্যলাভ হয়।
৮. মারেফাত ও হাকীকতের দ্বার উন্মুক্ত হয়।
৯. চারিত্রিক দুর্বলতা দূর ও চারিত্রিক উৎকর্ষ লাভ হয়।
১০. দুনিয়ার প্রতি অনাসক্তি ও পরকালের প্রতি আকর্ষণ সৃষ্টি হয়।
১১. তাকদীরের খারাবী দূর হয়ে সৌভাগ্য নেমে আসে।
১২. সমাজে মকবুলিয়ত ও জনপ্রিয়তা লাভ হয়।
১৩. ফেরেশতাদের সাহচর্য ও দোয়া লাভ হয়।
১৪. দুনিয়ায় থাকতেই স্বর্গসুখ লাভ হয়।
১৫. পরকালে বিশেষ মরতবালাভের উপযুক্ত বিবেচিত হয়।
প্রিয় পাঠকবৃন্দ! তরিকা অনুযায়ী জিকির করলে সহজে আল্লাহ পর্যন্ত পৌঁছা সহজ হবে বিধায় তরিকা অনুযায়ী জিকির করতে হবে।
জিকিরের নিয়মাবলী
প্রত্যেহ ফজর ও মাগরিবের নামাযের পর অথবা যখনই জিকির করার ইচ্ছা হয়, তখন নামাযে বসার ন্যায় বসবেন এবং ফাতেহাশরীফ আদায় করবেন। তারপর জিকিরের নিয়ত করে চোখ বন্ধ করে জিকির শুরু করবেন।
No comments:
Post a Comment